প্রকাশিত: Sun, Jun 11, 2023 11:47 PM
আপডেট: Sat, May 10, 2025 12:14 AM

শীর্ষ ১০০ এশীয় বিজ্ঞানীর মধ্যে ২ বাংলাদেশি নারী

রাশিদুল ইসলাম: তারা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গাওসিয়া ওয়াহিদুন্নেছা চৌধুরী ও চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ডা. সেঁজুতি সাহা। গবেষণায় অবদানের জন্য ২০২৩ সালের ১০০ জন ‘সেরা এবং উজ্জ্বল’ এশীয় বিজ্ঞানীদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন এই দুই বাংলাদেশি বিজ্ঞানী। ডেইলি স্টার, ইউএনবি

সিঙ্গাপুরভিত্তিক সাময়িকী এশিয়ান সায়েন্টিস্ট প্রকাশিত তালিকার অষ্টম সংস্করণে এই বছরের তালিকায় বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক শাখার গবেষক এবং উদ্ভাবকদের অন্তর্ভুক্ত করা রয়েছে। এই বিজ্ঞানীরা বিশ্বকে রূপান্তরিত করার জন্য তাদের যুগান্তকারী কৃতিত্বের জন্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়েছেন। এ ধরনের অবদানের মধ্যে রয়েছে হিমবাহ চক্র এবং কাঠামোগত ভূতত্ত্ব বোঝা থেকে শুরু করে মহাকাশ অনুসন্ধানে অগ্রসর হওয়া ইত্যাদি। 

এশিয়ান সায়েন্টিস্ট ম্যাগাজিন এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, এশিয়ার গবেষকরা বড় স্বপ্ন দেখা এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সেবা করে চলেছেন। অজানার সীমানা ঠেলে, পুরস্কারপ্রাপ্তরা তাদের দলের সহায়তায় বিশাল সাফল্য অর্জন করেছে। 

টেকসইতার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক গাওশিয়া। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণিবিদ্যায় (জলভূমি পরিবেশবিদ্যা) পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সংরক্ষণ সংস্থা ওয়াইল্ড টিম-এর একজন বোর্ড সদস্য, যেটি বাংলাদেশের দ্রুত হারিয়ে যাওয়া প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় কাজ করে।

সেঁজুতি সাহা, বাংলাদেশের একজন নেতৃস্থানীয় তরুণ বিজ্ঞানী যিনি বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য গবেষণায় ইক্যুইটির কারণে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। জীবন বিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। তিনি বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি যিনি দেখিয়েছিলেন যে চিকনগুনিয়া ভাইরাস রক্ত-মস্তিষ্কের বাধা অতিক্রম করতে পারে এবং বাংলাদেশী শিশুদের মেনিনজাইটিস হতে পারে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব